নারায়ণহাট ইসলামিয়া আলিম মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠার ইতিহাস ।

image-not-found

১৯৪৫ খ্রিঃ তারিখে অত্র নারায়ণহাট ইসলামিয়া আলিম মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠিত হয়। চট্টগ্রাম জেলার মিরসরাই উপজেলার লতিফিয়া দরবারের পীর হযরত মাওলানা একরামুল হক লতিফী মির্যারহাট একটি মাহফিলে আসলে সেখানে ওয়াহাবীদের সাথে মিলাদ কিয়াম নিয়ে মতবেদ হলে হুজুর সেখান থেকে চলে এসে নারায়ণ হাট হপানিয়া জমিদার পাড়ার চৌধুরী বাড়িতে অবস্থান করেন। সেখানে আগত সবাইকে এলাকায় একটি সুন্নি আকিদার মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠার জন্য উৎসাহিত করলে মরহুম গোলাম মাওলা চৌধুরী এলাকার গণ্যমান্য লোকজনদের সাথে পরামর্শ করে অত্র নারায়ণহাট ইসলামিয়া আলিম মাদরাসা প্রতিষ্ঠা করেন।

অধ্যক্ষের বানী

image-not-found

বিছমিল্লাহির রাহম্মানির রাহীম
আলাহামদুলিল্লাহি রাব্বিল আলামীন। ওইয়াল আকেবাতু লিল মুত্তাকীন। আচছালাত আচছালামু আলা সায়্যেদিল মুরসালিন।
আমি নাখান্দা গুনাগার অত্র মাদ্রাসায় ২০২১কখ্রিঃ ফেব্রুয়ারী মাসের ০১ তারিখে অত্র মাদ্রাসায় অধ্যক্ষ পদে যোগদান করি।
১৯৪৫ খ্রিঃ তারিখে অত্র নারায়ণহাট ইসলামিয়া আলিম মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠিত হয়। চট্টগ্রাম জেলার মিরসরাই উপজেলার লতিফিয়া দরবারের পীর হযরত মাওলানা একরামুল হক লতিফী মির্যারহাট একটি মাহফিলে আসলে সেখানে ওয়াহাবীদের সাথে মিলাদ কিয়াম নিয়ে মতবেদ হলে হুজুর সেখান থেকে চলে এসে নারায়ণ হাট হপানিয়া জমিদার পাড়ার চৌধুরী বাড়িতে অবস্থান করেন। সেখানে আগত সবাইকে এলাকায় একটি সুন্নি আকিদার মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠার জন্য উৎসাহিত করলে মরহুম গোলাম মাওলা চৌধুরী এলাকার গণ্যমান্য লোকজনদের সাথে পরামর্শ করে অত্র নারায়ণহাট ইসলামিয়া আলিম মাদরাসা প্রতিষ্ঠা করেন।
ইনসশাআল্লাহ! যদি মহান মুনিব তৌফিক দান করেন তবে অত্র মাদ্রাসাকে ফাযিল শ্রেণিতে উন্নিত করন, অবকাঠামো উন্নয়ন করন, যুগের সাথে অ্য়াডযাশষ্ট করে উন্নত বিসশ্বের চাহিদা অনুযায়ী আকায়েদে আহলে সুন্নতের উপর বৃত্তিকরে শিক্ষার্থীদেরকে আদরর্শ নায়েবে রাসুল হিসেবে গড়ে তোলার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করব।

সভাপতির বানী

image-not-found

১৯৪৫ সালে প্রতিষ্ঠিত নারায়ণহাট ইসলামিয়া আলিম মাদ্রাসা। প্রতিশষ্টঠার পর থেকে ধারাবাহিক সাফল্যে এলাকাবসীর দাবী ও শিক্ষার্থীদের চাহিদার প্রেক্ষিতে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানটি বর্তমানে চট্টগ্রা্ম জেলার অন্যতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরিনত হয়েছে। এটি প্রতিষ্ঠানের , শিক্ষকবৃন্দ, অভিভাবকবৃন্দ, শিক্ষার্থীদের ও সর্বোপরি এলাকাবাসীর সমন্বিত প্রচেষ্টার ফল। এলাকাবাসীর সেবার মনোভাব নিয়ে মান সম্পন্ন শিক্ষা প্রসারে এবং কৃতিত্বপূর্ণ ফল অর্জন করে এই প্রতিষ্ঠানটি ইতিমধ্যে একটি স্থান করে নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানের সার্বিক ক্ষেত্রে সফলতার জন্য মানুষের মাঝে এক ধরনের চাহিদা সৃষ্টি হওয়ায় তাঁরা তাঁদের কোমলমতি ছেলে মেয়েদের এই প্রতিষ্ঠানে পড়াশুনা করাতে যথেষ্ট আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। প্রতিষ্ঠানের সাফল্যে অভিভাকগণের মধ্যে ইতিবাচক প্রভাব ছাড়াও বিভিন্ন পর্যায়ে বেশ প্রসংশনীয় অবদান রাখছে। সবকিছুর মূলে রয়েছে প্রতিষ্ঠানের অটুট শৃঙ্খলা, শিক্ষকগণের একাগ্রতা, শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকগণের মধ্যে সমন্বয় সাধন। শিক্ষার্থীদেরকে উপযুক্তভাবে গড়ে তোলাই আমাদের লক্ষ্য। এই লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য আমাদের রয়েছে বিরামহীন চেষ্টা ও পরিকল্পনা।